UPGRADE WINDOWS 8 TO WINDOWS 10

Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version)

I am going to discuss about Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version Windows 10) for free of cost. Recently, Microsoft has just announced that they have released an early Technical Preview of Windows 10.  I always loved the moment when new OS release comes from Microsoft Windows 10. Users were expecting Windows 9 after the previous 8.1 but it was quite surprising that Microsoft Skipped 9 and released Windows 10. In this latest version of microsoft windows 10 has new look of Metro Style UI (User Interface) and Microsoft had to take a new step to create a Mixture of Windows 7 and Windows 8 to create the latest Windows 10.

Latest :-

Windows 10 Free Download Full Version

Windows 10 Free Download Full Version 300x187 Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version)

So far Windows 10 has received positive response from technical groups and it is not official released by Microsoft. However they have released a preview version. You can easily Download and Upgrade to Windows 10 for free of cost and get concept of how this product will work. I’m also excited to install this on your new system.

Features of Windows 10

There are some features that you’ll get after,

  • New Cleaned Start Menu.
  • Mix of Windows 8 & Windows 7 Metro style UI (User Interface).
  • Virtual Desktops Feature.
  • Task View Option.
  • Dynamically Resizing of Windows Apps.
  • Huge Search Improvements.

Windows 10 Specifications

  • Windows 10 Technical Preview : English
  • Setup File Name: WindowsTechnicalPreview-x86-EN-US.iso (32 Bit) / WindowsTechnicalPreview-x86-EN-US.iso (64 Bit)
  • Full Setup Size: 2.9 GB (32 Bit) / 3.81 GB (64 Bit)
  • Setup Type: Offline Installer / Full Standalone Setup:
  • Compatibility Architecture: 32/64 Bit (x86)
  • License: Free
  • Developers: Microsoft

Minimum System Requirements

Make sure you system meets minimum system requirements are following :-

  • Processor: 1 GHz
  • Memory (RAM): 1 GB (For 32 Bit) / 2 GB (For 64 Bit)
  • Space: 16 GB Free Hard Disk Space

Download ISO 32/64 Bit

Click on below button to start Windows 10 Download ISO 32/64 Bit Free of cost. This is Technical Preview released by Microsoft yet.  You can easily download and install it via USB or DVD.

OR

Installation Code

NKJFK-GPHP7-G8C3J-P6JXR-HQRJR

Above is official Installation Code Provided by Microsoft here. You can also download your own Language ISO as well.

Source Getintopc.com

Latest :-

Now, in this way you’re sucessfully Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version) ISO 32/64 Bit,Enjoy don’t forget to share it with your friends. If you face any problem feel free to discuss in below comments,

Must Share :-facebook Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version)244twitter Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version)2google Upgrade To Windows 10 (Free Download Full Version)3

“PROGRAMING”

প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ার গড়তে ৫টি টিপস্

ধরা যাক, তুমি প্রোগ্রামিং ভালোই পারো। তোমার হয়ত কম্পিউটার সায়েন্সের উপর কোনো ডিগ্রী নেই, কিন্তু তুমি প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী।  কিংবা ডিগ্রী নিচ্ছ কিন্তু বুঝতে পারছ না যে কিভাবে তুমি তোমার সিভিতে নিজেকে এমনভাবে তুলে ধরতে পারবে যাতে কোম্পানীগুলো বুঝতে পারে যে তুমি আসলেই কাজ জানো। প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ারে কাজ করতে পারাটাই আসল, ডিগ্রী না থাকলেও চলে।

কিভাবে নিজের দক্ষতা প্রকাশ করবে?

১) প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন : তুমি যদি বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী হও, তাহলে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতাগুলোতে নিয়মিত অংশগ্রহন করতে পারো। এসিএম আইসিপিসি’র ঢাকা রিজিওনাল প্রতিযোগিতায় শীর্ষ দুই বা তিনটি দলের মধ্যে থাকলে তোমার গুগল বা ফেসবুকে ইন্টারভিউ দেওয়ার জোরালো সম্ভাবনা তৈরি হয়। তুমি কম্পিউটার সায়েন্সে পড় নাকি ফিজিক্সে পড়, এটি নিয়ে তাদের মাথাব্যাথা থাকবে না। আরেকটি সুবিধা হবে, দেশের শীর্ষ প্রোগ্রামারদের সাথে তোমার জানাশোনা হবে।

২) প্রোগ্রামিং ব্লগ : তুমি প্রোগ্রামিং বিষয়ক ব্লগ লেখতে পারো। প্রতিদিন প্রোগ্রামিং করতে গিয়ে তুমি যা শেখো, সেগুলো লিখে রাখতে পারো নিজের ভাষায়। কোনো সমস্যায় পড়লে কিভাবে সেই সমস্যার সমাধান করলে, সেটিও লিখে রাখতে পারো। এতে অন্যরা যেমন উপকৃত হবে, তেমনি তোমার একটি পরিচিতি তৈরি হবে এবং সিভিতে তুমি তোমার ব্লগের লিঙ্ক দিয়ে দিবে। এতে যিনি তোমার ইন্টারভিউ নিবেন, তিনি সেটি দেখে তোমার দক্ষতা সম্পর্কে খানিকটা ধারণা পাবেন। কিন্তু খবরদার, নিজের ব্লগে অন্যের লেখা চুরি করবে না।

৩) ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি : তুমি নিজে বিভিন্ন ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে সেগুলো ইন্টারনেটে হোস্ট করে রাখতে পারো। আর নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে সবকিছু সাজিয়ে রাখো, এটাকে পোর্টফোলিও (Portfolio) বলে। তুমি কোন লেভেলের ওয়েব ডেভেলাপার, সেটা তোমার পোর্টফোলিওই বলে দেবে।

৪) মোবাইল অ্যাপ : তুমি যদি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারো, তাহলে নিজে নিজে কিছু আইডিয়া বের করে, বা অন্যের আইডিয়া দেখে কয়েকটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে ফেলো এবং হোস্ট করে রাখো। আর ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় একটি অ্যান্ড্রয়েড (বা আইফোন, তুমি যেই প্ল্যাটফর্মে কাজ করো) মোবাইল সাথে রাখবে যেখানে তোমার তৈরি অ্যাপগুলো ইনস্টল করা থাকবে।

৫) বিভিন্ন ফোরামে অংশগ্রহন : বিভিন্ন ফোরামে কিংবা গ্রুপে মাঝে-মধ্যে সময় দাও। সেখানে অন্যরা যেসব সমস্যা দিয়ে সাহায্য চেয়েছে, সেগুলো সমাধান করে দাও (ক্লাশের এসাইনমেন্ট করে দিবে না কিন্তু!)। এতে তোমার দক্ষতা যেমন বাড়তে, তেমনি অন্য প্রোগ্রামারদের নজরেও তুমি পড়ে যাবে!

তোমার জন্য শুভকামনা রইল।

“SAUDI ARAB”

সৌদি আরব বিষয়ে ১৫টি অবাক করা তথ্য
অ-অ+

তেলসমৃদ্ধ আরব দেশ সৌদি আরব। শুধু তেলেই নয়, বেশ কিছু বিষয়ের কারণেই সৌদি আরব বিখ্যাত। আর এসব কারণে সৌদি আরবকে বলা হয় মধ্যপ্রাচের ‘পাওয়ার হাউজ’। এ লেখায় থাকছে সৌদি আরবেন বিষয়ে ১৫টি তথ্য। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
১. সৌদি আরব বাংলাদেশের তুলনায় ১৪.৫ গুণ বড়। কিন্তু বাংলাদেশের জনসংখ্যা তাদের ছয়গুণ বেশি। বাংলাদেশের জনসংখ্যা বর্তমানে প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি হলেও সৌদি আরবের জনসংখ্যা প্রায় ২ কোটি ৭৩ লাখ।
২. সৌদি আরবে ২০১২ সালে তিন মিলিয়নেরও বেশি মানুষ হজ করতে আসে, যাদের অধিকাংশই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিক। এ বিশাল সংখ্যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি।
৩. সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার জন্য জনসমক্ষে শিরশ্ছেদের প্রথা প্রচলিত রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি এ কাজের জন্য উপযুক্ত ও আগ্রহী জল্লাদ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই শিরশ্ছেদ বন্ধ করা হতে পারে দেশটিতে।
সৌদি আরব বিষয়ে ১৫টি অবাক করা তথ্য

৪. বিশ্বের একমাত্র দেশ হিসেবে সৌদি আরবে নারীদের গাড়িচালনা নিষেধ। এ দেশটিতে অবশ্য কোনো আইনে তা লেখা নেই। কিন্তু নারীদের ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হয় না।
৫. বিশ্বের সর্বোচ্চ বিল্ডিং নির্মাণ করছে সৌদি আরব। ২০১৮ সালে কিংডম টাওয়ার নামে এ বিল্ডিংটি নির্মিত হলে তা প্রায় এক কিলোমিটার উঁচু হবে।
৬. সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে একটি উটের বাজার আছে। সেখানে প্রতিদিন প্রায় এক শ উট বিক্রি হয়।
৭. সৌদি আরবের প্রায় ৮০ ভাগ শ্রমিকই বিদেশি। দেশটিতে প্রায় সাড়ে আট মিলিয়ন শ্রমিক রয়েছে, যাদের মধ্যে প্রায় ছয় মিলিয়নই বিদেশি। এ শ্রমিকদের একটি বড় অংশ তেলক্ষেত্র ও সেবাশিল্পে কাজ করে।
৮. বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেলক্ষেত্র রয়েছে সৌদি আরবে। গাওয়ার তেলক্ষেত্রে মজুদ রয়েছে প্রায় ৭৫ বিলিয়ন ব্যারেল তেল। এ পরিমাণ তেল দিয়ে ৪৭ লাখেরও বেশি অলিম্পিকের সু্ইমিং পুল ভর্তি করা সম্ভব।
৯. সৌদি আরবের বার্ষিক সামরিক খরচ আফগানিস্তানের মোট জিডিপির তিন গুণ। ২০১৩ সালে এর পরিমাণ ছিল ৬৭ বিলিয়ন। সামরিক খরচের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়ার পরই সৌদি আরবের অবস্থান।
সৌদি আরব বিষয়ে ১৫টি অবাক করা তথ্য

১০. জার্মানির তুলনায় ছয় গুণ বড় সৌদি আরব। তবে দেশটির অধিকাংশ স্থানই (৯৫%) মরুভূমি বা প্রায় মরুভূমি। ভূমির আকারের দিক দিয়ে বিশ্বের ১৩তম দেশ সৌদি আরব। দেশটির মাত্র ১.৪৫ ভাগ ভূমি চাষযোগ্য।
১১. সৌদি আরবে নির্মাণাধীন বিশ্বের সর্বোচ্চ বিল্ডিং কিংডম টাওয়ারের নির্মাণে ব্যয় হবে ১.২৩ বিলিয়ন ডলার।
১২. সৌদি আরবের জনসংখ্যায় তরুণদের হার বেশি। দেশটির প্রায় ৪৭ ভাগ জনসংখ্যার বয়স ২৪ বছরের কম। এ ছাড়াও দেশটি এক চতুর্থাংশ মানুষের বয়সই ১৪ বছরের কম।
১৩. সৌদি আরবের তেলশিল্প দেশটির মোট জিডিপির ৪৫ ভাগ যোগান দেয়। এটি ইরাক, মরক্কো, রুয়ান্ডা ও টংগার মিলিতভাবে মোট জিডিপির চেয়েও বেশি।
১৪. সৌদি আরবের স্বাস্থ্য খাতে মোট ব্যয় সিয়েরা লিওনের জিডিপির সাড়ে চার গুণ বেশি। স্বাস্থ্য খাতে সৌদি আরব জিডিপির ৩.৭ ভাগ খরচ করে।
১৫. সৌদি আরব ছয়টি ‘অর্থনৈতিক শহর’ তৈরি করছে। এগুলো (কেনিয়ার মোট জিডিপির সাড়ে তিন গুণ পরিমাণ অর্থ) সৌদি জিডিপিতে অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। এগুলোতে ১.৩ মিলিয়ন মানুষের কর্মসংস্থান হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

– See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/01/03/170965#sthash.Y1hvk4wM.dpuf

ABAR BIPOD

৬০ লাখ বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত আসতে হবে !

passport-new1

স্টাফ রিপোর্টারঃ সময় সীমা বেঁধে দেয়া আছে ২০১৫ সালের নভেম্বর। এসময়ের মধ্যে যদি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট হাতে না পান তাহলে বিভিন্ন দেশে কর্মরত অন্তত ৬০ লাখ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরে আসতে হবে। এ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে কারণ মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট প্রকল্প এতটাই ধীর গতিতে চলছে যে তা গতি না পেলে অধিকাংশ প্রবাসি তাদের হাতে মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট পাবেন না। এবং তা হলে জনশক্তি রফতানির ওপর চরম এক আঘাত পড়বে। প্রতিমাসে বিলিয়ন ডলার আয় করে প্রবাসিরা দেশে পাঠান এবং তারা মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট না পেলে তা পাঠানো দূরে থাক তল্পিতল্পা নিয়ে দেশে ফিরে আসতে হবে। আশঙ্কা তা হলে বড় ধরনের আর্থসামাজিক সমস্যা তৈরি হবে।

চার বছর আগে মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট তৈরির উদ্যোগ নেয় সরকার। কিন্তু এ পর্যন্ত ৭০ লাখ প্রবাসির মধ্যে মাত্র সাড়ে ১১ লাখ প্রবাসির হাতে মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট দেয়া সম্ভব হয়েছে। যেভাবে এ প্রকল্প চলছে তাতে বড় জোর আগামী বছর বেঁধে দেয়া তারিখের মধ্যে আরো ৪ লাখ প্রবাসির হাতে মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট তুলে দেয়া যাবে। কিন্তু বেঁধে দেয়া সময় পার হলে কোনো দেশের সরকারই আর পুরাতন পাসপোর্ট কিংবা মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট ছাড়া অন্য কোনো পাসপোর্ট গ্রহণ করবে না।

সরকার যদি বিশেষ মনোযোগ না দেয় তাহলে মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট সময়মত কোনো ভাবেই প্রবাসিদের হাতে পৌঁছে দেয়া যাবে না। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের চাহিদা অনুযায়ী দেশেই যারা এ জন্যে আবেদন করেছেন এবং প্রবাসিদের চাহিদা মিলিয়ে প্রতিদিন ১৩ হাজার মেশিন রেডিবল পাসপোর্ট ইস্যু করা সম্ভব হচ্ছে কিন্তু তা করতে হবে অন্তত ২২ হাজার। এ সমস্যা সমাধানের জন্য আরো কমপক্ষে ২ বছর সময় বাড়াতে হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তারা বলেন, মালেশিয়ার কোম্পানি আইরিশ বিরহাদ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট প্রদানে বিলম্ব করছে। আইরিশ’এর নতুন পাসপোর্ট ছাপানো থেকে শুরু করে প্রযুক্তিগত সবকিছু প্রদান করার কথা। আর এ কাজে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মনিটর করার কথা ছিল কিন্তু মন্ত্রণালয় তা না করায় এমআরপি পাসপোর্টের জন্য বড় বিপর্যয়ের অপেক্ষা করতে হচ্ছে। ২০১০ সালে শুরু হওয়া এই মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট ইস্যু করতে ২ বছর কোন সমস্যাই হয়নি ।

মালোয়শিয়ার ইমিগ্রেশন এন্ড পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সূত্র মতে, মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের সংখ্যা আকস্মিক বৃদ্ধি পাওয়ায় আইরিশ কর্পোরেশনই সরকারকে জটিলতার মুখোমুখি করছে। সম্পূর্ণ দায়িত্ব পালনের চুক্তি থাকার পরও সফ্টওয়্যারজনিত সমস্যার কারণে এ জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি করছে আইরিশ। তারা আরও দাবি করছে প্রতিযোগী সংস্থাগুলোর সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য মালয়েশিয়ার একটি সংস্থা এর পিছনে কাজ করছে।

মালোয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন এন্ড পাসপোর্ট অধিদপ্তর এ সমস্যাটি তদন্ত করে এবং এর প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এ বিষয় কয়েক দফা বৈঠকও করে বুঝতে পারে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট যান্ত্রিক জটিলতা আছে। যান্ত্রিক ত্রুটির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ কিন্তু কর্তৃপক্ষ এটি নিশ্চিত করতে পারেনি কিভাবে এবং কেন এই ত্রুটি হচ্ছে। অন্যদিকে সিকিউর লিং নামে একটি প্রাইভেট কোম্পানি ধারণা করছে এ ত্রুটির একাধিক কারণ থাকতে পারে।

মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের প্রকল্পের ডেপুটি ডিরেকটর লেফটেন্যান্ট কর্ণেল ইমরান আহমেদ চৌধুরী মে মাসের ১৪ তারিখে সেন্ট্রাল সিষ্টেম বন্ধের কারণ জানতে চেয়ে আইরিশের কাছে একটি চিঠি পাঠায়। অন্যদিকে গত ১৫ অক্টোবরে এমআরপি প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা কমিটি একটি নির্দেশনা দিয়ে আইরিশের সফটওয়ারসহ সব তথ্য দিতে বলেন।

এর আগের দিন ডিআইপি ব্যবস্থাপনা কমিটি এপিআইয়ের কাছে তথ্য না দিতে একটি চিঠি পাঠিয়ে জানতে চাওয়া হয় দেশে ও মালয়েশিয়ায় এমআরপির ৩৩ কেন্দ্র থাকা সত্বেও কেন বিলম্ব হচ্ছে। আবেদনকারীদের হয়রানির ফলে ডিআইপি ও আইরিশের মধ্যে মত পার্থক্য দেখা দেয়। আইরিশ এপিআইকে তথ্য দিতে নারাজ এমন একটি চিঠি ২৭ অক্টোবর অতিরিক্ত মহাপরিচালক রফিকুল ইসলাম হাতে আসে।

চিঠিতে আইরিশকে বলা হয়েছিল প্রয়োজনীয় সব তথ্য এপিআই ও ডকুমেন্ট ৩০ অক্টোবরের মধ্যে দিতে যাতে এটা অন্য কোম্পানির সাথে যুক্ত করা যায়। এ নির্দেশনা মোতাবেক আইরিশ কাজ না করার জন্য তাদের বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থা নেয়া হয় এ কারণে পাসপোর্ট ছাপাতে বিলম্ব হয়। ডিআইপি কর্মকর্তা বলেন আইরিশ এপিআইকে তথ্য না দেয়ার জন্য পাসপোর্ট সংকট দেখা দেয়। আর এ সমস্যা ৭ মাস যাবৎ চললেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইরিশের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি।

মালেশিয়ায় অবস্থানরত বাংলাদেশি শ্রমিক তুহিন বলেন, এমআরপি পাসপোর্ট যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না পাই তবে আমাকে দেশে ফিরে যেতে হবে নতুবা গ্রেফতার হতে হবে। আমাকে আরো আয় করতে হবে কারণ বাংলাদেশ থেকে মালেশিয়ার আসার পরে এখনো খরচের টাকা ওঠাতে পারিনি। নির্দিষ্ট সময়ে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট না পেলে তুহিনের মত এমন আরো ৫ লাখ প্রবাসি বাংলাদেশির কপাল পুড়বে।

শুধু মালেশিয়া নয় সরকারের তথ্য অনুযায়ী সৌদি আরবে ৩০ লাখ বালাদেশি এখনো মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট পায়নি। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতার, জর্দান, লেবানন, বাহরাইন ও লিবিয়ায় আরো ১০ লাখ বাংলাদেশি রয়েছে যারা এখনো এ পাসপোর্ট পায়নি।

চলতি বছরের জুলাইয়ের ২২ তারিথ থেকে সৌদি আরবে কাউকে এমআরপি পাসপোর্ট দিতে সক্ষম হয়নি আইরিশ। অন্যদিকে শুধু মাত্র আরব আমিরাতে ৯’শ ২৮টি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট দিতে সক্ষম হয়েছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সভাপতিত্বে এ সমস্যা সমাধানে চলতি বছরের মে মাসে একটি মিটিং হয়েছিল সেখানে বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দায়িত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্তটিকে বাস্তবায়ন করতে পারেনি।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালযের সিনিয়র সচিব মোজাম্মেল হক খান বলেন, এ সমস্যা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করছি কিন্তু আইরিশ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করেননি তিনি। আন্তর্জাতিক প্রয়োজনীয়তা মেটাতে আমাদের এমআরপি ব্যবহার করা উচিৎ কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে এটি বিতরণে আমাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। আমরা যদি কার্যকরী ব্যবস্থা না নেই তবে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট বিতরণের এ অচল অবস্থা থেকে উত্তরণ হওয়া সম্ভব হবে না।

এমআরপি প্রজেক্ট পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাসুদ রেদওয়ান বলেন, প্রবাসীদের এমআরপি বিতরণ করা আইরিশের দায়িত্ব এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারবনা। এ সমস্যা সমাধানে মহাপরিচালক কাজ করছেন তা ছাড়া এ বিষয়ে বিভিন্ন দেশের সাথে কথা হচ্ছে বলেও তিনি জানান। তবে ইমিগ্রেশনের ব্যাপারে মাসুদ রেদওয়ান বলেন মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের জন্য ইমিগ্রেশনে কোন সমস্যা হবে না। আন্তর্জাতিক প্রয়োজনীয়তা মেটাতে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট সমস্যা সমাধানে পররাষ্ট্র ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। ফলে ভীতিতে আছে দেশের বাইরে থাকা অন্তত ৬০ লাখ বাংলাদেশি।